Header Ads Widget

যৌ”না”ঙ্গ টা”ই’ট করতে যে ভয়ঙ্কর পন্থা বেছে নিচ্ছেন মহিলারা!

যৌ”না”ঙ্গ টা”ই’ট করতে যে ভয়ঙ্কর পন্থা বেছে নিচ্ছেন মহিলারা! 

বর্তমান সময়ে সবচেয়ে ভয়াবহ অবস্থা ধারন করতেছে মানুষের যৌ"ন জীবনে। আর এই যৌ"ন জীবন কিভাবে অত্যাধিক দীর্ঘ এবং মধুরতা বাড়ানো যায় তা নিয়ে সবাই ব্যস্ত, কি ছেলে হোক আর মেয়ে। আজকে মেয়েদের "যো"নী"পথ" কিভাবে টা"ইট করা হচ্ছে তা নিয়ে বর্তমান সময়ে ভয়ঙ্কর একটি বিষয় জানাবো- 

সোশ্যাল মিডিয়ায় হরহামেশাই বিভিন্ন ধরনের চিকিৎসা সেবা দেখে থাকি। কখনো ফেক কখনো বা ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী এ সকল চর্চার বিষয়ের অভাব নেই। এরকম নানা অদ্ভুত অদ্ভুত বিষয় নিয়ে আলোচনায় মেতে ওঠেন নেটিজেনরা। যার মধ্যে একটি জনপ্রিয় বিষয় হল যৌ”ন"জী”ব"ন। আর সেই চর্চাতেই এবার উঠে এল ম”হি"লা"দের একটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ কিন্তু ভয়ঙ্কর অভ্যাসের একটি কথা, যৌ”না”ঙ্গ ‘টা”ই"ট’ কিভাবে করা যায়। এই চিন্তা থেকে ঝুঁকিপূর্ণ উপায় খুঁজে বের করেছেন পৃথিবীর অনেক মহিলাই। আপনি জানেন, কী সেই পন্থা?


বর্তমান সময়ে ওক গাছে তৈরি হওয়া বোলতার বাসার একটি বিশেষ অংশ যো”নি”তে প্রবেশ করিয়ে যো"নী"কে ‘টা”ইট’ করার আপ্রান চেষ্টা করেন মহিলারা। বিশেষ করে যাঁরা ইতিমধ্যেই সন্তানের মা হয়েছেন, এধরণের মহিলারা তাঁদের যো"নীকে টাইট করার প্রবণতা সবচেয়ে বেশি। শুনলে আপনিও অবাকই হয়ে যাবেন। কারণ এমন উপায়ে যো”নি সংকুচিত করা বেশ কষ্টকর এবং ভয়ঙ্কর জেনেও স”ঙ্গ”ম মধুর করে তুলতে এ কাজ করে যাচ্ছেন অনেক মহিলারাই।

তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক, কোন পদ্ধতিতে এ কাজ করেন মহিলারা? আমরা ওক গাছের নাম অনেকেই শুনেছি এই ওক গাছের পাতায় বোলতারা ডিম দিয়ে থাকে, এই ডিম পাড়ার জায়গায় একসময় গাছের সেই অংশটি ফুলে ওঠে। যার কারণে সেখানে জন্ম নেয় বোলতার লার্ভা। ওক গাছের এই ফুলে ওঠা অংশটিই এখন পৃথিবীর সব জায়গায় দেদারছে বিক্রি করছে আমাজনের মতো ই-কমার্স ওয়েবসাইটগুলিতে। বাচ্চা প্রসবের পর সাধারণত যো”নি"দ্বা”র স্বাভাবিক অবস্থার মত টাইট থাকে না।



তাই এই যো"নি"দা"র আবার স্বাভাবিক অবস্থায় ফেরানোর জন্য ওই ওক গাছের স্ফীত অংশটি যো”নি”তে প্রবেশ করান মহিলারা। এ কাজের ফলে যো"নি"দার আগের চেয়ে অনেকটাই আগের মত স্বাভাবিক হয়ে যায় এমনকি অনেক বলেন এর চেয়েও অধিক টাইট হয়ে যায়। সন্তান প্রসবের ফলে যৌ”না”ঙ্গের যে সকল অংশগুলি কেটে যায়, সেই কেটে যাওয়া ক্ষতও ঢেকে দিতে সাহায্য করে ওক গাছের এই অংশটি। ফলে যৌ”না”ঙ্গ আগের চেয়ে অনেক অনেক বেশি টাইট হয় বলে ব্যাবহার কারিদের মতামত। তবে এগিলো যে নিজের মতো করে হচ্ছে য়া কিন্তু নয়, এ কাজের পুরোটাই হয় চিকিৎসকদের পরামর্শ অনুযায়ী।



হলিউডে একজন তারকা পালট্রো একটি ব্লগে এর উপকারিতা সমন্ধে যে অভিজ্ঞতা  তুলে ধরেছেম, তিনি জানিয়েছিলেন, এই পদ্ধতিতে নাকি মহিলাদের অ”র্গ্যা”জমের মাত্রা অনেক বেশি বাড়িয়ে তোলে। পাশাপাশি বিভিন্ন হ”র"মো”নের মধ্যে সামঞ্জস্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। যার ফলে নারীসুলভ এনার্জিকেও দ্বিগুণ করে তোলে। অন্য একটি ওয়েবসাইট এ বিষয় নিয়ে যা দাবি করেছিল, এটি ক্যা”ন”সার প্রতিরোধেও সক্ষম বলে তারা মনে করে। তবে এইসব ভাসমান দাবিকে ভিত্তিহীন বলেছেন কানাডিয়ান স্ত্রী”রোগ বিশেষজ্ঞ, তিনি জানান এর ফলে ম”হি"লা"দের যৌ”না”ঙ্গ এ বিষাক্ত ব্যাকটিরিয়ার দ্বারা আক্রান্ত হতে পারে।



আর হরমোন ব্যালেন্সিংয়ের যে কথা বলেছেন সেধরনের কোন কাজও করে না এটি। উল্টে স"ঙ্গ"মে"র সময় ঘ”র্ষ"ণে"র ঝুঁকি আরও বাড়িয়ে তুলে এই ওক গাছের অংশ। তাছাড়া এটি যো"নি"কে শুকনো করে দিয়ে শ্বেতসার স্তর কমিয়ে দেয়। যা শ”রী"রের পক্ষে খুবই  ক্ষতিকর। শুধু এখানেই শেষ নয়, চিকিৎসকের মতে, যো”নি”তে উপস্থিত যে ভাল ব্যাকটেরিয়া গুলো থাকে সেই সকল ব্যাকটেরিয়া গুলোকে মেরে দিয়ে HIV-র আশঙ্কাও বাড়িয়ে তুলতে সক্ষম বোলতার বাসা।

তাই সময় থাক্তেই সাবধান! হয়ে যান। যৌ”ন"জী”বনে সুখ আনতে বাজারে হর হামেশায় বিক্রি হওয়া এ ধরনের লোভনীয় জিনিস অর্ডার করার আগে একবার অন্তত চিকিৎসকের পরামর্শ নিবেন।


একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ